ঠাকুরের অলৌকিক শক্তির কথা লিখিয়া শেষ করা দুঃসাধ্য।"
ঠাকুরের অলৌকিক শক্তির কথা লিখিয়া শেষ করা দুঃসাধ্য।" |
"ঠাকুর আর্ত, দীন, দুখীর দুয়ারে দুয়ারে বিচরণ করিতেন ।তাঁহার সারাটা জীবন একবিন্দুও বিশ্রাম লইবার সোযোগ ছিলনা ।তিনি দ্বারে দ্বারে ঘুরিয়া ভক্তগণের নানান সমস্যা হইতে তাহাদের উদ্ধার করিয়া ছিলেন ।কয়েক জন ভক্ত ঠাকুরকে বলিলেন, আপনার শ্রীদেহ পূজা করিব ।তাঁহারা ফুল, চন্দন, দূর্বা, বেলপাতা লইয়া ঠাকুরের সন্মুখে আসিলেন ।ঐ সময় ঠাকুর উর্ধ্বনেত্র পাষাণ প্রতিমার মত বসিয়া রহিলেন ।ঐ সময় মনে হইলো ঠাকুরের বাহ্যজ্ঞান লুপ্ত হইয়া গিয়াছে ।পূজা শেষ হওয়ার পর যেন ঠাকুরের সম্বিত ফিরিল ।তিনি বলিতে লাগিলেন - - "আমিই সত্যনারায়ন, আমিই সত্যনারায়ন, আমিই সত্যনারায়ন ।" ভক্তদের মধ্যে কেহ কেহ সেই রূপ দেখিতে পাইয়াছেন। শ্রীশ্রী ঠাকুরের নির্দেশে তাহা অপ্রকাশিত ছিল। ঠাকুরের অলৌকিক শক্তির কথা লিখিয়া শেষ করা দুঃসাধ্য।"
No comments: