যেমন মায়ের শিশু সেবা করার মত।তিনি তার ভাল লাগা মন্দ লাগার দিকে তাকান না।ঠিক সেই ভাবে ভাল লাগুক না লাগুক সর্ব্বদা এই নাম করতে থাকবেন।তার ফল হয়,আস্তে আস্তে নামে রুচি আসে।

 যেমন মায়ের শিশু সেবা করার মত।তিনি তার ভাল লাগা মন্দ লাগার দিকে তাকান না।ঠিক সেই ভাবে ভাল লাগুক না লাগুক সর্ব্বদা এই নাম করতে থাকবেন।তার ফল হয়,আস্তে আস্তে নামে রুচি আসে।




যেমন মায়ের শিশু সেবা করার মত।তিনি তার ভাল লাগা মন্দ লাগার দিকে তাকান না।ঠিক সেই ভাবে ভাল লাগুক না লাগুক সর্ব্বদা এই নাম করতে থাকবেন।তার ফল হয়,আস্তে আস্তে নামে রুচি আসে।


এই ভাল লাগে না অবস্থাটা পার হইয়া গিয়া ভাল লাগতে থাকে।তখন বলে নামে রুচি।রুচিটা যখন

পাকে তখন একটা তন্ময়তা আসে।এই তন্ময়তাটা যখন পাকে তখন ধ্যান হয়।সেই ধ্যানটাও যখন পাকে তখন সমাধি হইয়া যায় বা যোগ হইয়া যায়।যোগ মানে মিলন।মিলনটা কি?সাধারণ ভাবে দ্যেখেন—প্রথমে দেখা হয়,ভাব হয়,তারপরে মিলন হয়।নামকে সেই প্রীতির ভাবে ধরবেন।নামের সঙ্গে দেখা হইল,ভাব হইল।

যত ভাব করতে পারবেন তত তাহাকে কাছে পাইবেন।কাছে পাইতে পাইতে তখন শেষ অবস্থায় ঐ যোগ আসে।

তখন আমিটা একেবারে চইল্যা যায়।ঐ সেবায় যেমন মা তার আমিত্ব ভুইল্যা গিয়া তার শিশুর সেবা করেন, শিশুকে ভাল রাখতে চেষ্টা করেন।নাম করতে করতে সেই অবস্থাটা আসে যখন আমিত্বটা একেবারে লোপ পাইয়া যায়।নিষ্ঠা-সেবার ধর্ম্মই হইল যে, আমিত্ব ছোট হইয়া আসে,ছোট হইতে হইতে আমিত্ব একেবারে লোপ পায়।তখনই শিব শব হইয়া যায়।শব কি? যার আমিত্ব নাই,যার কোন কামনা-বাসনা নাই।ঠিক সেই অবস্থা যখন হয় তখন যোগ হয়।তখন অন্য দিকে লক্ষ্য থাকে না।সেই অবস্থা আসে কি কইর্যা? অভ্যাস করতে করতে। ঐ যে অভ্যাস করা এইটাই তপস্যা। উঠতে বসতে,চলতে ফিরতে,যা কিছু করেন পদে পদে নাম স্মরণ করবেন।ইষ্ট স্মরণ কইর্যা সব করবেন।

নাম সম্বন্ধে
শ্রীমৎ ভবতোষ বন্দ্যোপাধ্যায়
৪র্থ মোহন্ত মহারাজ
যেমন মায়ের শিশু সেবা করার মত।তিনি তার ভাল লাগা মন্দ লাগার দিকে তাকান না।ঠিক সেই ভাবে ভাল লাগুক না লাগুক সর্ব্বদা এই নাম করতে থাকবেন।তার ফল হয়,আস্তে আস্তে নামে রুচি আসে। যেমন মায়ের শিশু সেবা করার মত।তিনি তার ভাল লাগা মন্দ লাগার দিকে তাকান না।ঠিক সেই ভাবে ভাল লাগুক না লাগুক সর্ব্বদা এই নাম করতে থাকবেন।তার ফল হয়,আস্তে আস্তে নামে রুচি আসে। Reviewed by srisriramthakurfbpage on March 13, 2024 Rating: 5

No comments:

শ্রী শ্রী রামঠাকুরেরস্বহস্ত লিখিত পত্রাংশ -দ্বিতীয় খন্ড-223

Powered by Blogger.