শ্রীশ্রীঠাকুর কখনও বল্যনাথ, কখনও সত্যনারায়ণ, কখনও সত্যপীর, কখনও শ্রীভগকৈবান, কখনও শ্রীকৃষ্ণ, কখনও গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু, কখনও শ্রীহরিরুপে প্রকাশিত হইয়াছেন ভক্তগণের দিব্য চোখে।
কালী, দুর্গা, শিব রুপেও তাঁহাকে কোন কোন ভক্ত দর্শন পাইয়াছেন। অবতারই বলি আর দেবতাই বলি, তাঁহারা জন্মগ্রহণ করেন এই বিশ্বলোকের ঘরে ঘরে পিতামাতার কোলে।
আমরা তোমারি দাস। সংকোচ আর সংশয়ে আড়ষ্ট হই। কিন্তু তিনি তখনো ডাকেন, লইয়া যাইতে চান। যাঁহারা কখনও সুখী হইলেন, তাঁহাদের বিচ্ছেদ নাই। তাঁহারা সদানন্দে থাকেন।সর্বলৌকিক ব্রহ্মজ্ঞ শ্রীশ্রীরামঠাকুর উদঘাটিত করিলেন সাধন জগতের অমোঘ সত্য।
শ্রবণ করাইলেন ঈশ্বরপ্রাপ্তির সহজ সরল পথ ও পন্থা। তাই তো শ্রীশ্রীঠাকুর পতিতপাবন। দুঃখীর দরদী, নিঃস্বের বন্ধু, ভক্তের ভগবান।
আমার গুরু ভবসিন্ধু
আমার করুণাসিন্ধু
যে যেথায় গোবিন্দ ভজে
সে-ই তাঁরে পায়।
শ্রীশ্রীকৈবল্যনাথ স্মরণে,
ডাঃ খগেন্দ্রনাথ গুপ্ত।
No comments:
Post a Comment