শ্রীশ্রী রামঠাকুরের পবিত্র জন্মভূমি ডিঙ্গামানিক.
জয় রাম"জয় গুরু....
সকল গুরু ভাই বোন শ্রী চরনে আমার প্রনাম।
গুরু কৃপাময় কেবলম ""জয় রাম জয় গুরু।
ওঁ অজ্ঞানতিমিরান্ধস্য জ্ঞানাঞ্জনশলাকয়া।
চক্ষুরুন্মীলিতং যেন তস্মৈ শ্রীগুরবে নমঃ।।
ঠাকুরকে জিজ্ঞাসা করিলাম , " সবই তো ঠিক হয়েছে , পূজা করবে কে ? " ঠাকুর বলিলেন , " কেন ? আপনি কি পূজা করিতে পারিবেন না ? " আমি বলিলাম , " আমি তো ব্রাক্ষ্মণ নই , আমার পূজায় ব্রাক্ষ্মণগণ আপত্তি করিবেন হয়ত তাহারা আমার উৎসর্গীকৃত ভোগের প্রসাদ গ্ৰহণ করিবেন না। তাছাড়া আমি তো পূজার কোন মন্ত্রতন্ত্র বিধিবিধান কিছুই জানিনা। " ঠাকুর বলিলেন , " আজ প্রসাদ লইতে কেহ যদি আপত্তি করে , জানিবেন তাহার ভাগ্যে প্রসাদ নাই।" একটু হাসিয়া আবার বলিলেন , " আপনার মন্ত্র জানিবার কোন প্রয়োজন নাই , যেই ভাবে ভোগ দেন , সেই ভাবেই দিবেন। ওর চেয়ে ভাল মন্ত্র আর নাই। "
শ্রীরোহিণী কুমার মজুমদার
( শ্রীগুরু শ্রীশ্রীরামঠাকুর )
(৩২)
প্রারন্ধের ভোগ শেষ না হইলে কিছুই করিতে শক্তি হয় না। শরীরটা পরের বশে চলিয়া যাইতেছে, নিত্য সর্ব্বত্রেই পরাধীন গাত্র ইন্দ্রিয়াদির দ্বারা বিবর্ণ হইয়া ক্ষয়প্রাপ্ত হইয়া থাকে। এই শরীরের উপর আধিপত্য কি হইতে পারে? সর্ব্বত্র সমভাবে প্রারক্কের আকর্ষিত সুখ দুঃখ ভোগ করিতেই হইবে।
আমি প্রথমদিন যখন তাঁহার সহিত দেখা করিতে যাই, সেদিন শাস্ত্রালোচনা করিয়া তাঁহার শাস্ত্রজ্ঞান পরীক্ষা করিতে চেষ্টা করিয়া মনে হইল যেন তাঁহার শাস্ত্রজ্ঞান কিছুই নাই এবং ঐ অশ্রদ্ধার ভাব লইয়াই বিদায় গ্রহণ করিয়াছিলাম। কিন্তু দ্বিতীয় দিন যাইয়া যখন আমার মনের কতগুলি সংশয় নিরাকরণের জন্য প্রশ্ন করিতে লাগিলাম, তখন তিনি জলের মত করিয়া সমস্ত এমন সরলভাবে বুঝাইলেন যে, আমি একেবারেই স্তব্ধ হইয়া গেলাম এবং আমার তথাকথিত শাস্ত্রজ্ঞানের অহংকার একেবারে ধূলিসাৎ হইয়া গেল। কারণ আমি কোন শাস্ত্রগ্রন্থ পড়িয়া এমন চমৎকার ব্যাখ্যা ত' কখনো পাই নাই! আমি তখন লজ্জায় অবনত মস্তকে তাঁহাকে বলিলাম যে, 'আমাকে দয়া করিয়া ক্ষমা করিবেন। আমি প্রথমদিন আপনাকে একেবারেই ভুল বুঝিয়াছিলাম।' তদুত্তরে ঠাকুর বলিলেন, "আপনি ত' কোন অন্যায় করেন নাই। আমি একটি যন্ত্রমাত্র, যে যেভাবে বাজাইবে সে সেইরূপই শব্দ পাইবে।"
ঠাকুর প্রসঙ্গে শ্রী শুভময় দত্ত বাবুকে নোয়াখালী জেলা স্কুলের এসিস্ট্যান্ট হেডমাস্টার।
প্রার্থনা আর বিশ্বাস দুটোই
অদৃশ্য কিন্তু এই দুটোয় এতোশক্তি আছে যে অসম্ভবকেসম্ভব করে তুলতে পারে৷জয় রাম জয় গোবিন্দ।
প্রসাদে কোন দোষ থাকে নাঃ
সেদিন একটু বেশি রাতেই শরৎচন্দ্র স্বগৃহে ফিরে যেতে পেরেছিলেন। পরদিন থেকে কোনও দিন প্রভাতে, কোনও দিন মধ্যাহ্নে, কোনও দিন বা সন্ধ্যায় শরৎচন্দ্র ঠাকুর সন্দর্শনে আসতেন।
একদিন ডা.দাশগুপ্ত দলে দলে নরনারীকে বারে বারে পাঠাচ্ছেন প্রসাদ পাওয়ার জন্য।রাত ন'টা বেজে গেছে অথচ শরৎবাবুর প্রসাদ পাওয়ার ডাক পড়ল না।
পিছন থেকে ডা. দাশগুপ্ত জড়িয়ে ধরলেন শরৎচন্দ্রকে আর বললেন, "দাদা, আজ যা প্রসাদ হয়েছে তা আপনার পেটের পক্ষে মোটেই উপকারী নয়। রাতও অনেক হয়েছে, আপনাকে এবার বাড়ি যেতে হবে।"
শরৎচন্দ্রও নাছোড়বান্দা, বললেন, "না, সকলে প্রসাদ পাচ্ছেন, আমি কেন প্রসাদ পাব না?" ডা. দাশগুপ্ত দেখছেন চিকিৎসকের দৃষ্টিতে। তাই তিনি শরৎচন্দ্রকে প্রসাদে প্রতিনিবৃত্ত করার প্রয়াস পাচ্ছেন। আর শরৎচন্দ্র ভক্তের দৃষ্টিতে প্রসাদ প্রাপ্তির জন্য ব্যাকুল। দু'জনের তর্কাতর্কি চলছিল বারান্দার মাঝখানে, সেখানে তখন আর দ্বিতীয় কেউ ছিলেন না।
সহসা ঠাকুরমহাশয় এসে উপস্থিত হলেন। জানতে চাইলেন কী নিয়ে উভয়ের এতক্ষণ বাকযুদ্ধ। উত্তরে ডা. দাশগুপ্ত তার কথা বললেন, শরৎচন্দ্রও শোনালেন তার বক্তব্য।
ঠাকুরমহাশয় বললেন, "বৈষ্ণবঠাকুরকে প্রসাদে কেন বঞ্চনা করবেন, উনি তো উপকরণ খাইবেন না-প্রসাদ পাইবেন। প্রসাদে তো কোনও দোষ থাকে না। আর যদি ওনার পেটের ব্যামো হয়, আপনি তো বড় চিকিৎসক আছেনই-ওনারে দেখবেন।" মহোল্লাসে শরৎচন্দ্র প্রসাদ পেতে চলে গেলেন।
বাড়ি যাওয়ার সময় ডা. দাশগুপ্তের কাঁধে হাত দিয়ে শরৎচন্দ্র বললেন, "বড় ভাল প্রসাদ হয়েছে। আকন্ঠ খেয়েছি। কিছু ভাববেন না ডা. দাশগুপ্ত। সুস্থ শরীরে কাল সকালেও হাজির হতে পারব আপনার সামনে, এ আমার নিশ্চিত বিশ্বাস।"
পরের দিন প্রত্যুষে শরৎচন্দ্র উপস্থিত হয়েছিলেন তার কথামত। এর পরের দিন দশটা নাগাদ ঠাকুরমহাশয় 'শ্রীরাম-নিবাস' ছেড়ে অন্যত্র চলে গেলেন।
মাসখানেক পরে শরৎচন্দ্রের সামান্য অসুস্থতার সংবাদ পেয়ে ডা. দাশগুপ্ত তার বাসভবনে এলেন।
ওষুধপত্র সেবনের পর শরৎচন্দ্র যখন সম্পুর্ন সুস্থ, ডা. দাশগুপ্তকে একদিন বললেন, "ঠাকুরমহাশয় আবার কবে আসবেন? এলে আমি যেন খবর পাই একটু, এই আমার অনুরোধ।"
সানন্দে সম্মতি দিয়ে ডা. দাশগুপ্ত জিজ্ঞেস করলেন, ''ঠাকুরকে কেমন লাগল আপনার শরৎদা, জানতে ইচ্ছে করে।"
বিছানার উপর বসেছিলেন শরৎচন্দ্র, উদাস কন্ঠে বললেন, "তাঁর কাছে যখনই থেকেছি, মনে হয়েছে সব পেয়েছির দেশে বাস করছি। দূরে গেলে সে সুর হারিয়ে ফেলি। হারানো সে সুর আর খুঁজে পাই না।" একটু স্তব্ধ থেকে শরৎচন্দ্র বললেন, "তাই তো আবার তাঁকে দেখতে চাই।"
বেদবাণী(৭১)
জীবগণ অনর্থক আশঙ্কার অধীনে যাইয়া চিন্তার তরঙ্গে কষ্ট পায়। সংসারে যতই অভাব ততই শান্তি পরিণামে উদয় হয়। যাহাতে সমস্ত ভার ভগবৎপদে ন্যস্ত করিতে পারা যায় তাহাই করিবেন। উপস্থিত সংসারের কৰ্ম্ম যথাসাধ্য শেষ করিতে চেষ্টা করিবেন। অন্য কোন চিন্তা না করিয়া যখন যেমন ভাবে পারিবেন ভগবৎ চিন্তা করিবেন। অহঙ্কার বশতঃ কর্তৃত্বাভিমান যত ত্যাগ করিয়া ভগবানের অভিমানে উঠিতে পারেন তাহাই করিবেন।
জয়রাম জয়গুরু জয়গোবিন্দ
হরেকৃষ্ণ হরেকৃষ্ণ কৃষ্ণকৃষ্ণ হরেহরে
হরেরাম হরেরাম রামরাম হরেহরে
তোমার শ্রীচরণে প্রণাম, তোমার শ্রীচরণে প্রণাম।
জম্ম আমার ধন্যহলো তোমার আশ্রয়ে।
জীবন আমার স্বার্থক হলো তোমার শ্রী নাম পেয়ে।
সংসার ধর্মে গোপাল আমার, ফল আমার নই।
নিষ্ঠা ভরে ডাকার জ্ঞান, দাও গো দয়াময়।
যতই করি তোমায় স্বরণ, লাগে না অন্য কিছু।
ইহ জীবনে অহংকার আমার, তুমি আছো পিছু।।
সদানন্দে পরম পিতা, জগত গুরু তুমি।
তুমি ছাড়া অন্যকিছু, ভাবতে গেলে বৃথায় কাটায় আমি।।
শিশুকালে ভাগ্যবশে পেলাম না তোমায়।
যদি পেতাম তোমায় আমি, এগিয়ে যেতাম সেথায়।।
যৌবনকাল সংসারের কেউ, দেয়নাই নামের উপদেশ।
যৌবন শেষে এসে বুঝি, তুমিই আমার হিসাব শেষমেশ।।
ক্লান্তি ক্ষমা করো,বিষয় বাসনায় ভরা।
নামের মাঝে গুরু আছেন,এইতো মহা সাড়া।।
ব্রহ্মা তুমি, বিষ্ণু তুমি, মহেশ্বর তুমি -- জগত পিতা।
সৃষ্টি তোমার, সকল জীবের কর্ত্তা তুমি -- জগত মাতা।।
পূর্ব জম্মের কথা জানিনা, আমি অভাগা।
ইহ জম্মে কর্ত্তা সেজে, আমি সর্ব্বহারা।
জানতাম আমি, আমার বলে হারিয়ে বসি সব।
কর্ত্তা আমার স্বয়ং গোবিন্দ, জানলাম সর্বশেষে।।
জানি আমি গুরুর কৃপায় প্রারব্ধ আমার ভাগ্য।
কারণে অকারণে কত দোষে দূষ্ট ভাগ্যে, আমার ধার্য্য।।
অপরাধ ক্ষমা তুমি করবে আমায় জানি।
প্রারব্ধ আমায় দেহের মাঝে ভূগতে হবে গ্লানি।।
কথায় কথায় ভূল কতো করেছি ইহকালে।
চুরি বিদ্যা, রাহাজানি, অপমানিত করেছি প্রাণী কুলে।।
হিংসা, অহংকার, অপচয় মিথ্য অপবাদ কতক?
ভূল সূধরায়ে আসতে আমার ভাবি গুরুর চরণ।।
প্রবাস জীবন করে আজি পরের ঘরে বাস।
অন্ন জোগাতে ঋণের বোঝা, জীবন সর্ব্বনাশ।।
বিদ্যালয়ের বিদ্যা শিক্ষা, হলো এটি এম কার্ড।
গুরু বিদ্যা মহা লক্ষী, না বুঝে হলাম ফুটবল খেলার মাঠ।।
বলের মত যার তার পায়ের খেলে আনন্দ পাই।
অজ্ঞান জনিত কারণে আমি গুরু নিষ্টা চাই।।
সংসার যে গোপালের খেলা, গোপাল হলো সার।
গুরু গোবিন্দের তরী ধরে এইবার হবো পার।।
সাধ আমার অনেক কিছু, সাধ্য নাই আমার।
জগত গুরুর শ্রীচরণে ভজন জপন মহিমা হোক তোমার।।
তেতো মিষ্টি টক কি ভালো কি মন্দ আমার কিছু নই।
আমার মাঝে গুরু তোমার বিরাজ সর্দায় যদি হই।।
বিষ্ণুপ্রিয়া বিষ্ণুশর্ম্মা সত্যনারায়ণ।
গুরু ছাড়া আমার মাঝে নাইকো কোন স্বজন।।
গুরু তোমার চরণ ভজি বার তরে কৃপা করো মোরে।
তোমায় ছাড়া নাকো কিছু জগত সংসারে।।
নিত্য সাথী নিত্যনন্দ পরম গুরু তুমি।
সত্যগুরুর আশ্রয় আমার, অহংকার করে চলি।।
কালী, দূর্গা, শিব,লক্ষ্মী,স্বরগতি, কার্ওিক, গনেশ,
জগন্নাথ সর্বদেব দেবী তুমি।
একেশ্বর তোমার মাঝে ঈশ্বর খুঁজি কোথায় ?
তোমার মাঝে সর্দায় সাঁজে , নামের মহিমা।।
তরুলতা, গাছ পালা, হিংস্র প্রাণী, ভালো মন্দ -
সকল প্রাণী কুল, বিষয় বস্তু সহ অগ্নি,বায়ূ,ঘৃত, চন্দন
ননী মাখনে ও তুমি।
বিদ্যা বুঝি, যুক্তি তর্ক, কোন কিছু নেই। ভাবতে গেলে
ভাব সাগরে তুমিই সর্ব্বশেষ।
সদায় মনকে শংযত করে ডাকলে, মেলে তোমার সাড়া।
দয়াল আমার দয়া নিধি সদায় সেবায় রত।।
লোভের বশে আমি শুধু, খুঁজি বিষয় বস্তু।
দয়া সীমা নাই যে তোমার নামই আসল বস্তু।।
কল্যাণ করে তুমি গুচ্ছা ও মানব কুলের সার।
আশা করে, আশাপূরণ না হলে মন করি বেজার।।
ঐ আশা যে, সর্ব্বনাশা বুঝে না অন্তরে।
পরক্ষণেই বিপদ হবে, সেই কারণ গুরু সধায় জানে।।
মানুষ হয়ে জম্ম নিয়ে, গুরু ভজলাম না।
দিনে দিনে ক্ষনে ক্ষনে বুঝি আমি, তুমি একজনা।।
চাই না বাবা রাজা হতে, সাধ নাই এই জগতে।
কালাতিপাত করতে গিয়ে তুমি থাকো সাথে।।
বেদবাণী
১ম(১৬)
সর্ব্বদা স্কৃত কৰ্ম্মানুসারে যত্নবান থাকিয়া নিত্য তৃপ্তিকর ভগবৎ সেবার শক্তি আহরণের প্রতিক্ষা করিতে হয়। অর্থাৎ সকল ভার ভগবানে দিয়া ভাগ্যানুযায়ী কর্মক্ষেত্রের আয় অনুসারে ব্যয় করিয়া ধীর ধৈয্যশক্তির দ্বারা পরম পদ লাভ করিতে পারা যায়। পথের সহায় সর্ব্বশক্তিমান ভগবান নির্লিপ্ত শক্তি বিতরণ করিয়া থাকেন, তাহার সাহায্যে এ ভবসংসারের আবরণ কাটাইয়া নিষ্কৃতিলাভ করিতে পারা যায়।
(১৭)
ভগবৎচর্চ্চা প্রকৃতির বশে দোদ্দল্যমান থাকে বলিয়াই বাসনা জালে বদ্ধ করিয়া লয়। তাহাই জীবদ্দশায় কর্ত্তাভিমান দ্বারা ক্রিয়া কৰ্ম্মতে বদ্ধ করিয়া দেয়। এই ভ্রান্ত মায়া মুগ্ধ জীবদ্দশা মুক্ত লইতে একমাত্র ভগবানের আশ্রয় ভিন্ন অন্য কোন উপায় সৃষ্টি হয় না বলিয়াই ভগবৎ পদশরণের উদ্বর্ত্তন করিতে হয়, তাহাই কৃপাসাপেক্ষ। অতএব সর্ব্বদা যাহা প্রারব্ধবশে কর্ষণাদি বর্ষণ শক্তির উপভোগ উৎপন্ন পাওয়া যায়, সকল অবস্থায়ই উদ্দেশ্য স্মরণ রাখার দিকে চেষ্টা করিতে হয়।
ওঁ নমঃ ভগবতে শ্রীশ্রী ঠাকুর কৈবল্যনাথ নমঃ নমঃ
শ্রীশ্রী সত্যনারায়ণের সেবা মন্দির নির্মাণ করার প্ল্যান শ্রীশ্রীঠাকুর স্বয়ং দিয়েছিলেন ।
সেই প্ল্যানের বাস্তব রূপ দেন এ, বি , রেলওয়ের স্বর্নপদকপ্রাপ্ত ইঞ্জিনিয়ার রায়বাহাদুর
অবিনাশ গুপ্ত মহাশয় ।
মন্দিরের আকৃতি প্রসঙ্গে জিজ্ঞাসা করায়
শ্রীশ্রী ঠাকুর বলেছিলেন ----
" অষ্টকোণ , সপ্ত দরজা , সপ্ত সিঁড়ি , এবং ষোল নাম , বত্রিশ অক্ষর ।"
ইঞ্জিনিয়ার বাবু বাহু চিন্তা করে সপ্ত সিঁড়ি , সপ্ত দরজা , অষ্টকোণ মন্দির নির্মাণ করে তাতে তারক ব্রহ্ম নামের সহিত মিল রেখে ষোল জোড়া স্তম্ভ তৈরি করেন ।
তৎকালীন খ্যাতনামা কণ্ট্রাক্টর শ্রীযুক্ত রায় রবীন্দ্র কুমার মিত্র বাহাদুর এর আর্থিক বদান্যতায় এবং
ধনী --দরিদ্র সকলের দানেই উক্ত মন্দির নির্মাণ
সম্ভব হয়েছিল ।
১৩৪৯ সনে পূন্য আক্ষয় তৃতীয়া তিথিতে মন্দিরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপিত হয় এবং ১৩৫৫ সনে ২৯ মাঘ
মন্দির প্রতিষ্ঠিত হয় ।
" জয়রাম "
শ্রীশ্রী রামঠাকুরের পবিত্র জন্মভূমি ডিঙ্গামানিকI
Reviewed by srisriramthakurfbpage
on
December 24, 2023
Rating:
No comments: