শ্রীশ্রী রামঠাকুরের " সত্যনারায়ণ " রূপে আবির্ভাব কিরূপে ? ( সংক্ষেপে ) শ্রীঠাকুর এক সময় বললেন --- " যদি কোলকাতাতে এমন একটি বাড়ি পাওয়া যায় যে উহা --- ১) একটি বড় রাস্তার উপর হবে এবং নামে পাঁচ অক্ষর থাকবে । ২) বাড়ির পার্শে পার্ক থাকবে । ৩) বাড়ির মধ্যে আঙ্গিনা থাকবে । ৪) বাড়ি থেকে ট্রাম লাইন দূরে থাকবে । ৫) বাড়িওয়ালা খুব খারাপ লোক হবে না , আমাকে চিনবে না , তবে মাঝে মাঝে একটু সেবাযত্ন ও খোঁজ খবর নিবে ।" শ্রীশ্রী ঠাকুরের ভক্ত মাধব চন্দ্র মজুমদার ও অক্ষয় কুমার মজুমদার " আরল স্ট্রীটে " ঐ লক্ষণযুক্ত বাড়ির নীচতলা ভাড়ার সন্ধান পেয়ে , শ্রীঠাকুরের জন্য বাড়িটি ভাড়া করলেন । ঐ বাড়ির মালিক শ্রী কুঞ্জলাল মজুমদার , তিনি শ্রীশ্রী ভোলানন্দগিরি মহারাজ এর মন্ত্রদীক্ষিত শিষ্য ছিলেন । পরে শ্রী কুঞ্জলাল মজুমদার শ্রী রামঠাকুরের দর্শন লাভ করে ঠাকুরের প্রতি খুব অনুরক্ত হয়ে পড়েন । শ্রী কুঞ্জলাল মজুমদার এর বাড়িতে নির্দিষ্ট দিনে রাত্রি ৩টায় শুভক্ষণে শ্রী ঠাকুর ঐ বাড়িতে পদার্পণ করলেন । শ্রী কুঞ্জলাল বাবু নীচতালার বদলে দোতলায় একটি ঘর ছেড়ে দিলেন । ১৯৪২ সালের গোড়ার দিকে শ্রীশ্রী ঠাকুর ঐ বাড়িতে এক নাগাড়ে পাঁচ ছয় মাস ছিলেন । ঐ সময় শ্রীঠাকুর একখানা গুপ্তপ্রেস পঞ্জিকা খুলে সব সময় সত্যনারায়ণের পাঁচালী পাঠ করতেন , আর মাঝে মাঝে বলতেন -- " কলিকালে সত্যনারায়ণ জাগ্রত । সত্যনারায়ণের সেবা ছাড়া জীবের মুক্তি নাই , আপনারা সকলে সত্যনারায়ণের সেবা করেন " । " জয়রাম " শ্রী বিশ্বনাথ চক্রবর্ত্তী " কুইজ অন্ শ্রীরাম ঠাকুর " পৃষ্টা সংখ্যা ৩১ হইতে ।

 শ্রীশ্রী রামঠাকুরের " সত্যনারায়ণ " রূপে আবির্ভাব কিরূপে ? ( সংক্ষেপে )

শ্রীঠাকুর এক সময় বললেন --- " যদি কোলকাতাতে এমন একটি বাড়ি পাওয়া যায় যে উহা --- ১) একটি বড় রাস্তার উপর হবে এবং নামে পাঁচ অক্ষর থাকবে । ২) বাড়ির পার্শে পার্ক থাকবে । ৩) বাড়ির মধ্যে আঙ্গিনা থাকবে । ৪) বাড়ি থেকে ট্রাম লাইন দূরে থাকবে । ৫) বাড়িওয়ালা খুব খারাপ লোক হবে না , আমাকে চিনবে না , তবে মাঝে মাঝে একটু সেবাযত্ন ও খোঁজ খবর নিবে ।" শ্রীশ্রী ঠাকুরের ভক্ত মাধব চন্দ্র মজুমদার ও অক্ষয় কুমার মজুমদার " আরল স্ট্রীটে " ঐ লক্ষণযুক্ত বাড়ির নীচতলা ভাড়ার সন্ধান পেয়ে , শ্রীঠাকুরের জন্য বাড়িটি ভাড়া করলেন । ঐ বাড়ির মালিক শ্রী কুঞ্জলাল মজুমদার , তিনি শ্রীশ্রী ভোলানন্দগিরি মহারাজ এর মন্ত্রদীক্ষিত শিষ্য ছিলেন । পরে শ্রী কুঞ্জলাল মজুমদার শ্রী রামঠাকুরের দর্শন লাভ করে ঠাকুরের প্রতি খুব অনুরক্ত হয়ে পড়েন । শ্রী কুঞ্জলাল মজুমদার এর বাড়িতে নির্দিষ্ট দিনে রাত্রি ৩টায় শুভক্ষণে শ্রী ঠাকুর ঐ বাড়িতে পদার্পণ করলেন । শ্রী কুঞ্জলাল বাবু নীচতালার বদলে দোতলায় একটি ঘর ছেড়ে দিলেন । ১৯৪২ সালের গোড়ার দিকে শ্রীশ্রী ঠাকুর ঐ বাড়িতে এক নাগাড়ে পাঁচ ছয় মাস ছিলেন । ঐ সময় শ্রীঠাকুর একখানা গুপ্তপ্রেস পঞ্জিকা খুলে সব সময় সত্যনারায়ণের পাঁচালী পাঠ করতেন , আর মাঝে মাঝে বলতেন -- " কলিকালে সত্যনারায়ণ জাগ্রত । সত্যনারায়ণের সেবা ছাড়া জীবের মুক্তি নাই , আপনারা সকলে সত্যনারায়ণের সেবা করেন " । " জয়রাম " শ্রী বিশ্বনাথ চক্রবর্ত্তী " কুইজ অন্ শ্রীরাম ঠাকুর " পৃষ্টা সংখ্যা ৩১ হইতে ।

শ্রীশ্রী রামঠাকুরের " সত্যনারায়ণ " রূপে আবির্ভাব কিরূপে ? ( সংক্ষেপে ) শ্রীঠাকুর এক সময় বললেন --- " যদি কোলকাতাতে এমন একটি বাড়ি পাওয়া যায় যে উহা --- ১) একটি বড় রাস্তার উপর হবে এবং নামে পাঁচ অক্ষর থাকবে । ২) বাড়ির পার্শে পার্ক থাকবে । ৩) বাড়ির মধ্যে আঙ্গিনা থাকবে । ৪) বাড়ি থেকে ট্রাম লাইন দূরে থাকবে । ৫) বাড়িওয়ালা খুব খারাপ লোক হবে না , আমাকে চিনবে না , তবে মাঝে মাঝে একটু সেবাযত্ন ও খোঁজ খবর নিবে ।" শ্রীশ্রী ঠাকুরের ভক্ত মাধব চন্দ্র মজুমদার ও অক্ষয় কুমার মজুমদার " আরল স্ট্রীটে " ঐ লক্ষণযুক্ত বাড়ির নীচতলা ভাড়ার সন্ধান পেয়ে , শ্রীঠাকুরের জন্য বাড়িটি ভাড়া করলেন । ঐ বাড়ির মালিক শ্রী কুঞ্জলাল মজুমদার , তিনি শ্রীশ্রী ভোলানন্দগিরি মহারাজ এর মন্ত্রদীক্ষিত শিষ্য ছিলেন । পরে শ্রী কুঞ্জলাল মজুমদার শ্রী রামঠাকুরের দর্শন লাভ করে ঠাকুরের প্রতি খুব অনুরক্ত হয়ে পড়েন । শ্রী কুঞ্জলাল মজুমদার এর বাড়িতে নির্দিষ্ট দিনে রাত্রি ৩টায় শুভক্ষণে শ্রী ঠাকুর ঐ বাড়িতে পদার্পণ করলেন । শ্রী কুঞ্জলাল বাবু নীচতালার বদলে দোতলায় একটি ঘর ছেড়ে দিলেন । ১৯৪২ সালের গোড়ার দিকে শ্রীশ্রী ঠাকুর ঐ বাড়িতে এক নাগাড়ে পাঁচ ছয় মাস ছিলেন । ঐ সময় শ্রীঠাকুর একখানা গুপ্তপ্রেস পঞ্জিকা খুলে সব সময় সত্যনারায়ণের পাঁচালী পাঠ করতেন , আর মাঝে মাঝে বলতেন -- " কলিকালে সত্যনারায়ণ জাগ্রত । সত্যনারায়ণের সেবা ছাড়া জীবের মুক্তি নাই , আপনারা সকলে সত্যনারায়ণের সেবা করেন " । " জয়রাম " শ্রী বিশ্বনাথ চক্রবর্ত্তী " কুইজ অন্ শ্রীরাম ঠাকুর " পৃষ্টা সংখ্যা ৩১ হইতে । শ্রীশ্রী রামঠাকুরের " সত্যনারায়ণ " রূপে আবির্ভাব কিরূপে ?      ( সংক্ষেপে )  শ্রীঠাকুর এক সময় বললেন ---  " যদি কোলকাতাতে এমন একটি বাড়ি পাওয়া যায় যে উহা --- ১) একটি বড় রাস্তার উপর হবে এবং নামে পাঁচ অক্ষর থাকবে । ২) বাড়ির পার্শে পার্ক থাকবে । ৩) বাড়ির মধ্যে আঙ্গিনা থাকবে । ৪) বাড়ি থেকে ট্রাম লাইন দূরে থাকবে । ৫) বাড়িওয়ালা খুব খারাপ লোক হবে না , আমাকে চিনবে না , তবে মাঝে মাঝে একটু সেবাযত্ন ও  খোঁজ খবর নিবে ।"  শ্রীশ্রী ঠাকুরের ভক্ত মাধব চন্দ্র মজুমদার ও অক্ষয় কুমার মজুমদার " আরল স্ট্রীটে " ঐ লক্ষণযুক্ত  বাড়ির নীচতলা ভাড়ার সন্ধান পেয়ে ,  শ্রীঠাকুরের জন্য বাড়িটি ভাড়া করলেন ।  ঐ বাড়ির মালিক শ্রী কুঞ্জলাল মজুমদার ,  তিনি শ্রীশ্রী ভোলানন্দগিরি মহারাজ এর মন্ত্রদীক্ষিত  শিষ্য ছিলেন ।  পরে শ্রী কুঞ্জলাল মজুমদার শ্রী রামঠাকুরের দর্শন লাভ  করে ঠাকুরের প্রতি খুব অনুরক্ত হয়ে পড়েন ।   শ্রী কুঞ্জলাল মজুমদার এর বাড়িতে নির্দিষ্ট দিনে রাত্রি ৩টায় শুভক্ষণে শ্রী ঠাকুর ঐ বাড়িতে পদার্পণ করলেন ।   শ্রী কুঞ্জলাল বাবু নীচতালার বদলে দোতলায় একটি  ঘর ছেড়ে দিলেন । ১৯৪২ সালের গোড়ার দিকে শ্রীশ্রী ঠাকুর ঐ বাড়িতে এক নাগাড়ে পাঁচ ছয় মাস ছিলেন ।  ঐ সময় শ্রীঠাকুর একখানা গুপ্তপ্রেস পঞ্জিকা খুলে সব  সময় সত্যনারায়ণের পাঁচালী পাঠ করতেন ,  আর মাঝে মাঝে বলতেন --  " কলিকালে সত্যনারায়ণ জাগ্রত ।  সত্যনারায়ণের সেবা ছাড়া জীবের মুক্তি নাই ,   আপনারা সকলে সত্যনারায়ণের সেবা করেন " ।             " জয়রাম "  শ্রী বিশ্বনাথ চক্রবর্ত্তী " কুইজ অন্ শ্রীরাম ঠাকুর "   পৃষ্টা সংখ্যা ৩১ হইতে । Reviewed by srisriramthakurfbpage on June 04, 2024 Rating: 5

No comments:

শ্রী শ্রী রামঠাকুরেরস্বহস্ত লিখিত পত্রাংশ -দ্বিতীয় খন্ড-223

Powered by Blogger.