সর্বলৌকিক ব্রহ্মজ্ঞ শ্রীশ্রীরামঠাকুর উদঘাটিত করিলেন সাধন জগতের অমোঘ সত্য। শ্রবণ করাইলেন ঈশ্বরপ্রাপ্তির সহজ সরল পথ ও পন্থা। তাই তো শ্রীশ্রীঠাকুর পতিতপাবন।
শ্রীশ্রী রাম ঠাকুর |
সর্বলৌকিক ব্রহ্মজ্ঞ শ্রীশ্রীরামঠাকুর উদঘাটিত করিলেন সাধন জগতের অমোঘ সত্য। শ্রবণ করাইলেন ঈশ্বরপ্রাপ্তির সহজ সরল পথ ও পন্থা। তাই তো শ্রীশ্রীঠাকুর পতিতপাবন।কখনও কৈবল্যনাথ,
কখনও সত্যনারায়ণ,
কখনও সত্যপীর,
কখনও শ্রীভগবান,
কখনও শ্রীকৃষ্ণ,
কখনও গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু,
কখনও শ্রীহরিরুপে
প্রকাশিত হইয়াছেন ভক্তগণের দিব্য চোখে।কালী, দুর্গা, শিব রুপেও তাঁহাকে কোন কোন ভক্ত দর্শন পাইয়াছেন।
অবতারই বলি আর দেবতাই বলি, তাঁহারা জন্মগ্রহণ করেন এই বিশ্বলোকের ঘরে ঘরে পিতামাতার কোলে। তাহার পর ঘটে তাঁহাদের মাঝে ভাগবতী প্রকাশ। জীব রুপান্তরিত হয় শিবে। নাম ধারণ করেন ভাগবতী তনু।
অহংকার মোচন.শ্রীশ্রী রামঠাকুর তাঁর শরনাগতের অহংকার মোচন করেন।
তিনিই যখন মিলনের আকাঙ্ক্ষায় ছুটিয়া আসেন। আমরা তখন তাঁহাকে দূরে সরাইয়া দিতে চাই। তাই তো তাঁহাকে প্রতিষ্ঠিত করি বেদির বৈকুণ্ঠে।
ভগবানের ভক্ত কখনও পতন হয় না । স্বভাবেই উদ্ধার সাধন করিয়া থাকে ।
আমরা তোমারি দাস। সংকোচ আর সংশয়ে আড়ষ্ট হই। কিন্তু তিনি তখনো ডাকেন, লইয়া যাইতে চান। যাঁহারা কখনও সখী হইলেন, তাঁহাদের বিচ্ছেদ নাই।
তাঁহারা সদানন্দে থাকেন।সর্বলৌকিক ব্রহ্মজ্ঞ শ্রীশ্রীরামঠাকুর উদঘাটিত করিলেন সাধন জগতের অমোঘ সত্য। শ্রবণ করাইলেন ঈশ্বরপ্রাপ্তির সহজ সরল পথ ও পন্থা।
কাউকে কিছু দেখাইতে যাবেন না, কাহারো কিছু দেখিয়া মনকে অস্থির করিবেন না,
তাই তো শ্রীশ্রীঠাকুর পতিতপাবন। দুঃখীর দরদী, নিঃস্বের বন্ধু, ভক্তের ভগবান।
শ্রীশ্রীকৈবল্যনাথ স্মরণে,ডাঃ খগেন্দ্রনাথ গুপ্ত।
সত্য, মোর লীলা, কৰ্ম্ম, সত্য মোর স্থান। ইহা মিথ্যা বলে মোরে করে খান খান ॥”
No comments: